প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কূটনীতিকদের অনুরোধ করে বলেছেন, প্রবাসীদের উপার্জিত অর্থেই আপনাদের বেতন-ভাতার ব্যবস্থা হয় ফলে বিদেশের মাটিতে তাদের সহযোগিতা করুণ। একটি মহল দেশের ভাবমুর্তি নষ্টের চেষ্টা করছে উল্লেখ করে কূটনৈতিকদের সজাগ থাকার আহ্বান জানান তিনি। বলেন, অর্থনৈতিক শক্তি অর্জিত হলে কেউ বাংলাদেশ নিয়ে খেলতে পারবে না।
প্রায় একযুগ পর পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে এলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর তাই মন্ত্রনালয়ের এই নতুন সাজ; ছিলো নানান আয়োজনও। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডাক্তার দীপু মনি প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে তাকে মন্ত্রনালয় ঘুরিয়ে দেখান। পরে চিত্র প্রদর্শনী পরিদর্শন শেষে মন্ত্রনালয় চত্তরে একটি বকুল গাছের চারা রোপন করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের উচ্চমান কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। আলোচনা করেন, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতির অতীত অর্জন, বর্তমান অবস্থা আর ভবিষ্যত করণীয় নিয়ে।
এরপর পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের সামনের খোলা জায়গায় সর্বস্তরের কর্মীদের উদ্দেশে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডাক্তার দীপু মনির উপস্থিতিতে তিনি কূটনীতিকদের দেশের উন্নয়নের অংশীদার হওয়ার আহ্বান জানান।
প্রধামন্ত্রী বলেন, বিদেশে বাংলাদেশের যে মানুষগুলো থাকে, যে শ্রমিকশ্রেণী থাকে তারা প্রতি বছর অনেক বৈদেশিক মুদ্রা পাঠায়। তাদের টাকাতেই আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ওই শ্রমিকশ্রেনীর বাংলাদেশিরা টাকা পাঠায় এবং সেই টাকা থেকেই বিদেশে বাংলাদেশের মিশনগুলোতে কর্মকর্তাদের আমরা বেতন দিতে পারি; ফলে বিদেশের মাটিতে তাদের সহযোগিতা করুন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্ববাসী একসময় বাংলাদেশকে বন্যা-দুঃর্ভিক্ষের দেশ হিসেবে চিনতো কিন্তু সেই দিন বদলে গেছে।
প্রধামন্ত্রী বলেন, কেউ কেউ বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্টের চেষ্টা করে। সেদিকে কূটনীতিকদের সজাগ দৃষ্টি রাখার জন্যে বলেন প্রধামন্ত্রী। বলেন, বিশ্ব দরবারে দেশের ভাবমূর্তি রক্ষার দায়িত্ব আপনাদের।
অর্থনৈতিকভাবে শক্তি অর্জনের পথে ভূমিকা রাখতে কূটনীতিকদের সহযোগিতা আশা করেন প্রধামন্ত্রী। তিনি বলেন, অর্থনৈতিকভাবে শক্তি অর্জন করলে কেউ বাংলাদেশকে নিয়ে খেলতে পারবে না।
প্রধানমন্ত্রী পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাবী-দাওয়া শোনেন এবং সেগুলো সমাধানের আশ্বাসও দেন।
পান্থ রহমান
প্রায় একযুগ পর পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে এলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর তাই মন্ত্রনালয়ের এই নতুন সাজ; ছিলো নানান আয়োজনও। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডাক্তার দীপু মনি প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে তাকে মন্ত্রনালয় ঘুরিয়ে দেখান। পরে চিত্র প্রদর্শনী পরিদর্শন শেষে মন্ত্রনালয় চত্তরে একটি বকুল গাছের চারা রোপন করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের উচ্চমান কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। আলোচনা করেন, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতির অতীত অর্জন, বর্তমান অবস্থা আর ভবিষ্যত করণীয় নিয়ে।
এরপর পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের সামনের খোলা জায়গায় সর্বস্তরের কর্মীদের উদ্দেশে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডাক্তার দীপু মনির উপস্থিতিতে তিনি কূটনীতিকদের দেশের উন্নয়নের অংশীদার হওয়ার আহ্বান জানান।
প্রধামন্ত্রী বলেন, বিদেশে বাংলাদেশের যে মানুষগুলো থাকে, যে শ্রমিকশ্রেণী থাকে তারা প্রতি বছর অনেক বৈদেশিক মুদ্রা পাঠায়। তাদের টাকাতেই আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ওই শ্রমিকশ্রেনীর বাংলাদেশিরা টাকা পাঠায় এবং সেই টাকা থেকেই বিদেশে বাংলাদেশের মিশনগুলোতে কর্মকর্তাদের আমরা বেতন দিতে পারি; ফলে বিদেশের মাটিতে তাদের সহযোগিতা করুন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্ববাসী একসময় বাংলাদেশকে বন্যা-দুঃর্ভিক্ষের দেশ হিসেবে চিনতো কিন্তু সেই দিন বদলে গেছে।
প্রধামন্ত্রী বলেন, কেউ কেউ বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্টের চেষ্টা করে। সেদিকে কূটনীতিকদের সজাগ দৃষ্টি রাখার জন্যে বলেন প্রধামন্ত্রী। বলেন, বিশ্ব দরবারে দেশের ভাবমূর্তি রক্ষার দায়িত্ব আপনাদের।
অর্থনৈতিকভাবে শক্তি অর্জনের পথে ভূমিকা রাখতে কূটনীতিকদের সহযোগিতা আশা করেন প্রধামন্ত্রী। তিনি বলেন, অর্থনৈতিকভাবে শক্তি অর্জন করলে কেউ বাংলাদেশকে নিয়ে খেলতে পারবে না।
প্রধানমন্ত্রী পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাবী-দাওয়া শোনেন এবং সেগুলো সমাধানের আশ্বাসও দেন।
পান্থ রহমান
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন