পৃষ্ঠাসমূহ

বুধবার, ১৪ মার্চ, ২০১২

সমুদ্রসীমা মামলায় বাংলাদেশের রায় আজ

সমুদ্রসীমা লড়াইয়ে জয় বাংলাদেশের আজ ১৪ই মার্চ ২০১২, নিষ্পত্তি হচ্ছে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত বিরোধ। তিন বছরের আইনি লড়াইয়ের পর জার্মানির হামবুর্গে রায় দেবেন সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক আদালত। গত বছর দুই দেশের মধ্যে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। বঙ্গোপসাগরে নিজেদের হিস্যা ভাগাভাগি নিয়ে প্রতিবেশি দুই দেশ ... মিয়ানমার আর ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বিবাদ দীর্ঘদিনের। মিমাংসার সব চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর ২০০৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর জাতিসংঘের অধীনে সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে যায় বাংলাদেশ। নিজেদের পক্ষে যুক্তি দিতে ২০১০ সালের ১ জুলাই বাংলাদেশ আর ১ ডিসেম্বর নিজেদের দলিলাদি দাখিল করে মিয়ানমার। দলিল পর্যালোচনার পর ২০১১ সালের ৮ থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হয় মৌখিক শুনানি আর আর যুক্তি-তর্ক উপস্থাপন। দুই দেশ ৯ ঘন্টা করে যুক্তি তর্ক উপস্থাপনের সময় উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডক্টর দীপু মনি।
যুক্তি তর্কে বাংলাদেশ চায়, জাতিসংঘের আইন অনুযায়ি ন্যয্যতার ভিত্তিতে বন্টন করা হোক উপকূল রেখা। আর মিয়ানমারের দাবী সমদূরত্বের ভিত্তিতে হতে হবে বিভাজন। সেটা হলে বাংলাদেশের উপকূলের পুরোটাই চলে যাবে মিয়ানমার আর ভারতের হাতে। মিয়ানমারের সঙ্গে জটিলতার বিষয়টি সমাধান হচ্ছে বুধবার। আর ভারতের সঙ্গে বিরোধের মিমাংসা হবে ২০১৪ সালে। পান্থ রহমান

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন